
মোসলেম উদ্দিন (ইমন)
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে সারাবিশ্বে এখন পর্যন্ত ১৩,৭৭০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন আজ শনিবার (৯ মে পর্যন্ত)। নতুন করে এতে ৬৩৬ জনের আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বাংলাদেশে আক্রান্তদের মধ্যে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২১৪ জন, সুস্থ হয়েছেন ২,৪১৪ জন। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা মহানগর।ঢাকা মহানগরীতে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬১৬২ জন।ঢাকা বিভাগে ১৩ টি জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা এ পর্যন্ত ৮,৯৮৭ জন, ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে, ২০৬ জন।ঢাকা বিভাগের গাজীপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে, ৩৩২ জন, ঢাকা বিভাগের, কিশোরগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে, ২০২ জন,
ঢাকা বিভাগের মাদারীপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে, ৫৪ জন, ঢাকা বিভাগের মানিকগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে, ২৮ জন।ঢাকা বিভাগের, নারায়ণগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে, ১,১৭৭ জন। ঢাকা বিভাগের মুন্সিগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে, ২১২ জন। ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৭১ জন।ঢাকা বিভাগের রাজবাড়ী জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৩ জন। ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২১ জন।ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত ৩১ জন।ঢাকা বিভাগের শরীয়তপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫৭ জন। ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫০ জন।
চট্টগ্রাম বিভাগের ১০ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৬৬৯ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত ২০৭ জন। চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৭৭ জন।চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৬৯ জন। চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫৭ জন।চট্টগ্রাম বিভাগের খাগড়াছড়ি জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩ জন। চট্টগ্রাম বিভাগের লক্ষীপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫৮ জন।চট্টগ্রাম বিভাগের বান্দরবান জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৪ জন।চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙ্গামাটি জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৪ জন।
চট্টগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৭ জন।চট্টগ্রাম বিভাগের ফেনী জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৮ জন।চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫৫ জন।সিলেট বিভাগের ৪টি জেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬৫ জন কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছে।সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩০ জন।সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩৭ জন, সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৭০ জন।
সিলেট বিভাগের সিলেট সিটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৮ জন।রংপুর বিভাগে ৮টি জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩০৩ জন, রংপুর বিভাগে রংপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১২০ জন।রংপুর বিভাগের গাইবান্ধা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৪ জন। রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৪১ জন।রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৩ জন।রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩৪ জন।রংপুর বিভাগের দিনাজপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত ৩৮ জন।রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১০ জন। রংপুর বিভাগের ঠাকুরগাঁও জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৩ জন।
খুলনা বিভাগের ১০ টিকে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ২২৭ জন,করোনায় আক্রান্ত।খুলনা বিভাগের খুলনা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২০ জন।খুলনা বিভাগের যশোর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৭৯ জন।খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩ জন।খুলনা বিভাগের নড়াইল জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৩ জন। খুলনা বিভাগের মাগুরা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১২ জন।খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫ জন।খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৪ জন।খুলনা বিভাগের ঝিনাইদহ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩৮ জন।খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২০ জন।
খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৩ জন।ময়মনসিংহ বিভাগের ৪টি জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪১৪ জন।ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২১২ জন।ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১০৪ জন।ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৬৮ জন।ময়মনসিংহ বিভাগের শেরপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩০ জন।বরিশাল বিভাগের ৬টি জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৩৭ জন।বরিশাল বিভাগের বরগুনা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩৫ জন।বরিশাল বিভাগের ভোলা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৭ জন। বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৪৮ জন।
বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৮ জন।বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়নি ৬ জন।বরিশাল বিভাগের ঝালকাঠি জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৩ জন।রাজশাহী বিভাগের ৮টি জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৫৫ জন।রাজশাগী বিভাগের জয়পুরহাট জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩৯ জন।রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৬ জন।রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৪ জন।রাজশাহী বিভাগের বগুড়া জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৮ জন।রাজশাহী বিভাগের নাটোর জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১২ জন।রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৪ জন।
রাজশাহী বিভাগের সিরাজগঞ্জ জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৬ জন।রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২৬ জন।৯ মে স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৫ হাজার ২৪৭ টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। আগের কিছু মিলিয়ে পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৪৬৫ টি নমুনা। এ নিয়ে দেশে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো এক লক্ষ ১৬ হাজার ৯১৯ টি। নতুন নমুনা পরীক্ষায় আরো ৬৩৬ জনের দেহে কররোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে মোট ১৩,৭৭০ আক্রান্তের মতন মারা গেছেন আরো আটজন ফলে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১৪ জন,আর গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩১৩ জন বাংলাদেশের সব মিলিয়ে সুস্থ হয়েছে ২,৪১৪ জন, দেশে নতুন করে যারা মারা গেছেন তাদের সবাই পুরুষ তাদের বয়স ষাটোর্ধ্ব ২ জন ৬০ বছর বয়সী দুইজন ৫০ বছর বয়সী একজন ৪০ বছর বয়সী দুইজন ৩০ বছর বয়সী একজন, নতুন করে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে মোট ৩৫টি ল্যাবে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমরা ৩৪টি বলেছিলাম। ৩৪ নম্বর ল্যাবটি ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র। আজকে আমাদের সাথে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে নারায়ণগঞ্জের ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের ল্যাব।
এই নতুন নমুনা পরীক্ষায় আরো ৭০৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ১৩৪ জন। আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুবরণ করছে আরো ৭জন। এদের ৫ জন পুরুষ, ২ জন নারী। ফলে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২০৬-এ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন আরো ১৯১ জন। সব মিলিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ হাজার ১০১ জন। গত ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম শনাক্ত হলেও এখন গোটা বিশ্বই করোনাভাইরাসের কবলে। মারাত্মকভাবে ভুগছে ইউরোপ-আমেরিকা-এশিয়াসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চল। এ ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ লক্ষ ৩৮ হাজার ৬৭২। মৃতের সংখ্যা ২ লক্ষ ৭৬ হাজার ৮৮০ জন।
তবে ১৪ লক্ষ ০২ হাজার ৩২৩ জন রোগী ইতোমধ্যে সুস্থ হয়েছেন। গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এখন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে এ সংখ্যা। লম্বা হচ্ছে মৃত্যুর মিছিলও। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সারাদেশে চলছে ছুটি। বন্ধ বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ সব ধরনের গণপরিবহন। কিন্তু সম্প্রতি ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-গাজীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় পোশাক কারখানা খুলে দেয়া হয়েছে। এছাড়া আগামী রোববার (১০ মে) থেকে শর্তসাপেক্ষে শপিংমল খোলা রাখার সিদ্ধান্তও হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (৭ মে) থেকে শর্তসাপেক্ষে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায়ে সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে মসজিদও।