
রোহিঙ্গা এখন বাংলাদেশের শেষ প্রান্তে সাতক্ষীরায় ৩ জন মহিলা সহ ৪জন শিশু আটক করেছে সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশ
উখিয়া কুতুপালং কড়া নিরাপত্তা থাকা সত্বেও রোহিঙ্গারা দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাওয়া
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটু পর একটি কলেজের সামনে কড়া নিরাপত্তায় ন্যাশনাল আইডি কার্ড জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই-বাছাই করে প্রত্যেক মানুষকে করা হয়
কড়া নিরাপত্তা থাকা সত্বেও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এরা দেশের অন্য প্রান্তে গিয়ে ধরা পড়ে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আবাদের হাটে (মঙ্গলবার) ৩জন মহিলা ও ৪জন শিশু রোহিঙ্গা আটক করেছেন জনতা।
আটক কৃত রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বলে যানা যায়, একজন মহিলার স্বামীকে মিয়ানমার সেনা বাহিনি হত্যা করেছে।আর একজন মহিলার স্বামী মিয়ানমার ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। আর স্বামীকে খুজতে তারা মিয়ানমার থেকে পালিয়ে ভূল করে ভারতে আশ্রয় নেয়। এ সময় ভারতের বিএসএফ এর কাছে ধরা পড়লে বৈকারী বর্ডার দিয়ে বাংলাদেশে পাঠায়। তারা ঘুরতে ঘুরতে আবাদের হাটে এসে পৌচ্ছায়। আবাদের হাটে একটি বিকাশের দোকানে যাই টাকা লোড দেওয়ার জন্য। সেই সময় তাদের ভাষা শুনে সবাই নিশ্চিত হয় তারা রোহিঙ্গা।
এরপর আবাদের হাটের জনগন তাদের বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাঠানোর জন্য নিজের কাজ থেকে কিছু টাকা তুলে তাদের খাওয়ায় এবং কিছু টাকা তাদের কাছে দিয়ে দেয়।
পরবর্তীতে জনগন সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।