
কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং অঙ্গ সংগঠন নেতৃবৃন্দ সবাইকে দু’আ এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।অত্যাসন্ন ২৫ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে জেলা কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের থানা সম্মেলন।আলোচিত সমালোচিত সাইফুল ইসলাম মুন্না টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের বিগত চার শেষনের সাধারণ সম্পাদক।তার বিরুদ্ধে দলীয় শৃংঙ্খলা ভঙ্গসহ অভিযোগ অনুযোগের অন্ত নেই।দলীয় গুরুত্বপূর্ণ পদধারী হওয়ার পরেও তিনি বার বার নৌকা বিরোধীদের নাগালে আটকে যান।
যার দরুন বাবরবার তিনি নৌকার ভোট ব্যাংকে আঘাত হেনেছে।তার বিগত দিনের রহস্যজনক ভূমিকা দেখে তৃণমূল বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা পূর্ণ নিশ্চিত যে, তিনি দায়িত্ব ভাগিয়ে নিয়ে ধানের শীষে সার যুগিয়ে দিতে মারিয়া। নচেৎ সাইফুল মুন্না দলের দায়িত্বশীল পরিচয় দিয়ে বারংবার গণমানুষের প্রতীক নৌকার বিরোধীতা করে কেন? নৌকার ভরাডুবির জন্য টাকা উড়ান কেন?
এটি এখন গণ মানুষের প্রশ্ন।আসন্ন থানা সম্মেলনকে সামনে রেখে একটি চক্র সক্রিয়, অবৈধ কালোটাকা উড়িয়ে পদ পদবীর তদবিরে মহা ব্যস্ত।
দেশের সর্বশেষ দক্ষিণে সীমান্তের নাফ নদীর কূলঘেষা কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের আসন্ন ২৫ ফেব্রুয়ারি’২১ কাউন্সিলে নবাগত নতুন কমিটিতে যোগ্য নেতৃত্বদানে সক্ষম
এমন একজন ছাত্রলীগের সভাপতি চাই যিনি দক্ষতা, সততায় সচ্চরিত্রে দেবতুল্য ভালো হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তৃণমূলের আস্থাভাজন হবে।যিনি তৃণমূলের সুখে দুঃখে টেকনাফবাসীর পাশে থাকবে। মুজিবীয় চেতনা লালন করবে।ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের তৃণমূলের কর্মীরা যাকে প্রত্যাখান করেছে। তাকে আর আমরা চাই না।
যিনি দলীয় গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেছেন। নৌকার বিরোধিতা করেছেন, তা টেকনাফবাসী বার বার লক্ষ্য করেছে। আমরা তার অনৈতিক হস্তক্ষেপের অবসান চাই।কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের প্রতি অনুরোধ আপনারা দেখে, শুনে, বুঝে, যোগ্য নেতৃত্ব টেকনাফ উপজেলা বাসীকে উপহার দেন।আমরা নৌকা বিজয়ের জন্য সর্ব শক্তি দিয়ে স্বধীনতা প্রতীক নৌকার বিজয় নিশ্চিত করব।