
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্যারের অর্পিত ক্ষমতাবলে এবং জেলা প্রশাসক, চট্টগ্রাম স্যারের সার্বিক সহায়তায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় কর্তৃক আজ ৩ মার্চ ২০২১ চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর ও ডবলমুরিং থানায় তদারকিমূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।সকাল ১১টা হতে পরিচালিত অভিযানে ৭ প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর বিভিন্ন ধারায় মোট ৭১,৫০০/- (একাত্তর হাজার পাঁচশত টাকা) প্রশাসনিক জরিমানা করা হয়েছে। অভিযানে অননুমোদিত রং, মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যদ্রব্য, নিবন্ধন বিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ ধ্বংস করা হয়।
এপিবিএন, ৯ এর সহায়তায় উপর্যুক্ত অভিযান পরিচালিত হয়।জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক জনাব মোহাম্মদ ফয়েজ উল্যাহ্, সহকারী পরিচালক (মেট্রো) জনাব পাপীয়া সুলতানা লীজা ও চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান অভিযান পরিচালনা করেন।হালিশহর থানার পিসি রোডের আলমগীর স্টোরকে মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করায় ৮ হাজার টাকা, নিউ মেহের স্টোরকে মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণ,
অননুমোদিত রং ও কোমলপানীয় সংরক্ষণ করায় ১২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।ডবলমুরিং থানার সিডিএ কর্ণফুলী মার্কেটের নূরে আলম স্টোরকে মূল্যতালিকা প্রদর্শন না করায় ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।জাহাঙ্গীর স্টোরকে সরকার নির্ধারিত মূল্যের বেশি মূল্যে বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রয় করায় ১০ হাজার টাকা, ইসলাম ট্রেডার্সকে একই অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে সতর্ক করা হয়।বেপারিপাড়া কাঁচা বাজারের আজম আলীর মাংসের দোকানকে মূল্যতালিকা প্রদর্শন না করায় ৩ হাজার ৫শত টাকা জরিমানা করে সতর্ক করা হয়।হালিশহর, চৌমহনি এলাকার মাহমুদা ফার্মেসিকে অনিবন্ধিত বিদেশী ঔষধ ও মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ সংরক্ষণ করায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করে বর্ণিত ঔষধ ধ্বংস করা হয়।