
চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে আজ সকাল ১০টায় নগরীর কোতোয়ালীস্থ একটি হল রুমে সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি, জাতীয় পার্টি পার্টি মাননীয় চেয়ারম্যান পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর ৯০ তম জন্মদিন কেক কেটে পালন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টি কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য ও জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক চট্টগ্রাম মহানগরের
আহ্বায়ক জহুরুল ইসলাম রেজা, সদস্য সচিব এমদাদ হোসাইন চৌধুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক যথাক্রমে, শফিউল আলম শফি, আবু তাহের, হাজী ওসমান গণি, শাহাদাৎ হোসেন, সাজ্জাদ হোসেন, বেলাল, সামশুর রহমান স্বপন, খোকন শিকদার,মাইন উদ্দিন, আক্কাস, প্রমুখ। পরে দুপুর ১২টা জাতীয় পার্টি স্বেচ্ছাসেবক পার্টি চট্টগ্রাম মহানগরের সদস্য সচিব
এমদাদ হোসাইন চৌধুরীর স ালনায় ও যুগ্ম হাজী ওসমান গণির সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়, এতে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি চট্টগ্রাম জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টি কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য জহুরুল ইসলাম রেজা, প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন, নগর ছাত্র সমাজের সিনিয়র সহ সভাপতি আমিনুল ইসলাম আমিন
, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, শফিউল আলম শফি, আবু তাহের, মোঃ বেলাল সহ নেতৃবৃন্দরা। “বক্তারা পল্লীবন্ধু এরশাদ’র ৯ বৎসরের সুশাসন এর ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশে সামগ্রিম উন্নয়নের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপিত হয়েছিলো পল্লীবন্ধু’র এরশাদের শাসনামলে, “পল্লীবন্ধু এরশাদ রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম করেছেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ বিল
সহ বিভিন্ন বিল মওকুফ করেছেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে আধুনিকায়ন করেছেন, শুক্রবার তথা জুমা বার কে সরকারী ছুটি ঘোষণা করেছেন, তিনি ৫৮০ টি ব্রিজ, হাজার হাজার মাইল রাস্তা ঘাট সহ বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন করে, তার শাসনমালে সন্ত্রাস, গুম, খুন, নারী ধর্ষণ, ঘুষ ছিলো না, তাই প্রতিটি মানুষ শান্তিতে ছিলো, মানুষের জান মালের নিরাপত্তা
ছিলো, তিনি উপজেলা প্রবর্তন করে সকলের দৌর গড়ায় সকল সেবার মান পৌছে দিয়েছেন, তিনি মুক্তিযোদ্ধদের স্বপ্ন ক্ষুর্ধা মুক্ত দ্রারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে কাজ করেছেন, তিনি মুক্তিযোদ্ধদের কে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান উপাধি দিয়েছেন, তাদের ও সরকারী কর্মচারীদের ভাতার ও ঈদ বোনাসের এবং ছেলে মেয়েদের পড়ানোর ভাতার ব্যবস্থা
করেছেন। তার শাসনামলে কৃষিকে আধুনিকায় ও শিল্পায়নের ফলে দেশর অর্থনেতিক সংকট থেকে মুক্তি পেয়েছিলো, ১৯৮৮ সালের বন্যার পর তিনি তিনি বিদেশ সফর বাতিল করে বন্যার্তদের পাশে গিয়ে দাড়িয়ে ছিলেন, তিনি শহর রক্ষার বেড়ি বাঁধ নির্মাণ করে জনগনকে মুক্তি দিয়ে ছিলেন, জনগনের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে জাতীয় নির্বাচন সহ সকল
নির্বাচন নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন ও সরকারের অধীনে নির্বাচন দেওয়া খুব জরুরী। দেশের বর্তমান সংকটময় পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য ও সুশাসনের জন্য পল্লীবন্ধু সরকারের বিকল্প নেই, তাই প্রতিটি পাড়ায় মহলায় ও নতুন প্রজন্মের কাছে জাতীয় পার্টি সুশাসনের ইতিহাস তুলে ধরতে হবে, জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টি ও যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।