
সারাদেশের ন্যায় কুড়িগ্রাম জেলাতেও বন্যা হয়। তবে বন্যা পরিমানটা একটু উত্তরাঞ্চলে বেশি হয়, তার মধ্যে কুড়িগ্রাম জেলাটা অন্যতম।বন্যা আসলে বন্ধ হয়ে যায় এ জেলার মানুষের কর্ম জীবন।দেখা দেয় কষ্টের জীবন।তাহলে কিভাবে কুড়িগ্রাম জেলার দারিদ্র মুক্ত হবে?কুড়িগ্রাম জেলাকে দারিদ্র মক্ত করতে হলে এই জেলায় দরকার শিল্প কলকারখানা যেখানে মানুষ কর্ম করে খেতে পারবে ও জেলাকে দারিদ্র মক্ত করতে ভুমিকা রাখবে।
বন্যা আসলে শুরু হয় প্রতি বছরের মতো নদী ভাঙ্গন,বিলীন হয়ে যায় শত শত হেক্টর আবাদি জমি ও বসতভিটা। দেখা দেয় দুঃখ হতাশার দিন। সাথে দেখা দেয় অর্থ ও খাবারের অভাব,অর্থের অভাবে সঠিক চিকিৎসা না করাতে পেরে জীবনের সাথে যুদ্ধ করে মরে যেতে হয় অনেক মানুষকে।বন্যার পানি যখন সব জায়গায় থইথই সেখানে গবাদিপশুরর খাদ্য কোথায় পাবে?তাই তো মরে যায় অনেক গবাদিপশু। নষ্ট হয়ে যায় মানুষের তিলতিল করে গড়ে ওঠা স্বপ্ন গুলো।
সরেজমিনে গেলে জানতে পারা যায়, একজন বলেন প্রতিটি মানুষেই স্বপ্ন দেখেন রাত শেষে একটি সোনালী সকাল ও হাসি খুশি দিনের। আমরা ও একই স্বপ্ন দেখি কিন্ত আমাদের ভাগ্যে থাকে বন্যা ও নদী ভাঙ্গন।দেখা দেয় আমাদের কষ্টের দিন।হামার দুঃখ দেখার মতো কি কেউ না। পর্যাপ্ত বাজেট দেওয়া থাকলে ও সঠিক সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায়, তাই তো নদীভাঙ্গনের শিকার হতে হয় এ জেলাকে।নিঃস্ব হতে হয় এ জেলার অনেক পরিবারকে।সাখে বিলীন হয়ে যাচ্ছে এ জেলার সাজানো গোছানো মানচিত্রটি।
চিলমারী, কুড়িগ্রাম।