
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট কমান্ডের উদ্যোগে ২৩ মে‘১৯ইং পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল রীমা কনভেনশন সেন্টারে বিপুল সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদসরা অংশগ্রহণ করেন। এ ইফতার মাহফিলে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার, চট্টগ্রাম রেইঞ্জ ডিআইজি, জেলা প্রশাসক, মেট্টোপলিটন পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন স্থানীয় প্রিন্ড ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। ইফতার ও দোয়া মাহফিলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতাসহ শহীদ সকল
মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে খতমে কোরআন, মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।জেলা কমান্ডার মো: সাহাব উদ্দিন ইফতার আয়োজনে উপস্থিত হওয়ার জন্য প্রশাসনের সকল স্তরের কর্মকর্তা শুভানুধ্যায়ী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, সন্তান কমান্ডের সদস্যবৃন্দ সহ সকলকে ধন্যবাদ জানান। যারা এই ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করেছেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। পবিত্র মাহে রমজান আত্মশুদ্ধি ও সংযমের এই মাসে সকলের প্রতি আগামী দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বির্নিমানে জননেত্রী শেখ হাসিনা হাতকে
শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার শপথ নেওয়ার আহ্বান জানান। জঙ্গী, সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে পবিত্র মাহে রমজানের তাৎপর্য অপরিসীম। তাই আত্মশুদ্ধি ও আত্মসংযমের এই পবিত্র মাসে আমাদের সবাইকে পবিত্র কোরআনের আলোকে জীবন পরিচালনা করা একান্ত আবশ্যক। আমরা অবশ্যই সিয়াম সাধনার মাসে সমাজ থেকে অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থেকে দেশ গড়ার অঙ্গীকারে আবদ্ধ থাকব। ইফতার ও দোয়া মাহফিলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্থ জীবন ও দীর্ঘায়ু কামনায় মুনাজাত পরিচালনা করেন
আলহাজ্ব মাওলানা ফজল আহমদ। ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন। চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জননেতা মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ও সালাম, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক বিবিপিএম.পিপিএম, চট্টগ্রাম অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) শংকরঞ্জন সাহা, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এন্ড ই-্রাষ্ট্রিজ এর সভাপতি মাহবুবুল
আলম, চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন চেম্বার এর সভাপতি কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব খলিলুর রহমান, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মো: ইলিয়াছ হোসেন, চট্টগ্রাম ডায়বেটিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর চৌধুরী, মা ও শিশু হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ মোরশেদ হোসেন, নগর বিশেষ শাখার ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মো: আবদুল ওয়ারিশ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কামাল হোসেন, নগর বিশেষ শাখার সহকারী পুলিশ সুপার মাঈন উদ্দিন, ইউনিলিভার মানবসম্পদ ম্যানেজার তানভীর সরওয়ার, ওয়েলফেয়ার ডিরেক্টর সুনীল বড়–য়া, ডা:
সুশান্ত বড়–য়া, চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর এমরান ভূইয়া, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো: আবদুল হাই সিআইপি, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব শফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আলহাজ্ব শরিফ উদ্দিন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী বীরপ্রতীক, জেলা কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার এ কে এম সরওয়ার কামাল, মহানগর ডেপুটি কমান্ডার ছৈয়দুল হক চৌধুরী ছৈয়দ, অর্থ কমান্ডার আবদুর রাজ্জাক, প্রচার কমান্ডার নাছির উদ্দিন,
দপ্তর কমান্ডার এ. কে.এম আলাউদ্দিন, ক্রীড়া কমান্ডার বদিউজ্জামান, পাঠাগার কমান্ডার বোরহান উদ্দিন, জেলা কমান্ডের আহমদ হোসেন, দিলীপ দে, মীরসরাই কমান্ডার কবির আহমদ, সীতাকুন্ড কমান্ডার আলীম উল্লাহ, রাঙ্গুনিয়া কমান্ডার খায়রুল বশর, রাউজান কমান্ডার আবু জাফর চৌধুরী, হাটাহাজারী কমান্ডার নুরুল আলম, সাতকানিয়া কমান্ডার আবু তাহের, লোহাগাড়া কমান্ডার আকতার আহমদ সিকদার, পটিয়া কমান্ডার মো: মহিউদ্দিন, বোয়ালখালী কমান্ডার মো: হারুন মিয়া, চন্দনাইশ কমান্ডার জাফর আলী হিরু, আনোয়ারা ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার
ফজল আহমদ, ফটিকছড়ি সাবেক কমান্ডার বোরহান উদ্দিন, সাংস্কৃতিক কমান্ডের আবদুস সালাম প্রমুখ সহ সন্তান কমান্ডের আহ্বায়ক মশিউজ্জামান পাভেল, সদস্য সচিব কামরুল হুদা পাভেল, সন্তান কমান্ডের নেতৃবৃন্দ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সামাজিক গণমান্য বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।