আন্দোলন হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে তিনি বাংলাদেশ সফর বাতিল করছেন, এরকমই শোনা যাচ্ছে।যদিও সরকারিভাবে এখনও কিছু জানানো হয়নি। প্রশ্ন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে না এলে কাকে পাঠানো হবে? কোনও মন্ত্রীকে নয়, পাঠানো হতে পারে ভারতের বিদেশসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলাকে। হাওয়ায় এমনই খবর। আগামী দু’একদিনের মধ্যে এ বিষয়টি পরিষ্কার করা হবে। বিভিন্ন দেশ ও সরকারের প্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে ওই অনুষ্ঠানে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের উদ্বোধনী আয়োজনকে সামনে রেখেই সোমবার দু’দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন বিদেশসচিব শ্রিংলা। কয়েক বছর আগে বাংলাদেশে হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করে গেছেন তিনি।
সোমবার শ্রিংলা দেখা করেন বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে। সেখানে সীমান্ত–হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিদেশমন্ত্রী মোমেন। বৈঠক শেষে ড. মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বললাম, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, আমাদের জিরো কি’লিং হবে বর্ডারে।কিন্তু দু’র্ভাগ্যজনকভাবে এ বছরে হ’ত্যাকাণ্ড অনেক বেড়ে গেছে। আমি বললাম, আপনারা আমাদের বন্ধু মানুষ। এই বন্ধুদের মধ্যে হ’ত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঠিক না।’ ভারতের বিদেশসচিব সীমান্ত–হ’ত্যা বন্ধে ‘চেষ্টা চালাবেন’ বলে আশ্বাস দিয়েছেন।