চকরিয়া প্রতিনিধি;
আপনারা সবাই ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জেনেছেন বিএসএফ এবং নিরাপত্তা কর্মীরা যথেষ্ট চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যেনো ক্যম্পে বহিরাগত আসতে না পারে এবং তারা যেন ক্যম্পের বাইরে যেতে না পারে। এতকিছুর পরেও সমস্যা একটা থেকেই যাচ্ছে। তা হলো এনজিও কর্মী। এই রোহিঙ্গাদের জন্য প্রতিদিন নিয়মিত এনজিও কর্মীরা দ্বায়িত্বের তাগিদে কর্মস্থল এই রোহিঙ্গা ক্যম্পে যেতে হচ্ছে। কিছু কিছু এনজিও আবার সিপ্টিং করে দিয়েছেন।
যেমন যদি একটি সাব-অফিসে দশজন থাকে তাহলে তাদের মধ্যে কিছু কর্মী তিন থেকে চারদিন আসবে এবং এইভাবেই রোটেশন অনুযায়ী চলছে এবং চলবে। আমার প্রশ্ন কর্তৃপক্ষের কাছে যে এই যে পরিবারের জন্য জীবনের তাগিদে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্থলে যাচ্ছেন যতদুর জেনেছি এদের কিন্তু কোন প্রকার সেল্ফ প্রটেকশনের জন্য তাদের এনজিও সংস্থাগুলো কোন রকম হেন্ড গ্লাপ্স, মাস্ক ও পিপিই সরবরাহ করেননি।
প্রত্যেকে ব্যাগে রাখা যায় এমন কোন হেন্ড সেনিটাইজার ঔষধ দেয়া হয়নি। যেমন – হেক্সিসল। তাহলে কি আমরা বলতে পারিনা যে এখানে একটা বিরাট ঝুঁকি রয়ে গেছে ? এনজিও কর্মীরা বাহির থেকে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা ক্যম্পে আছে এবং প্রতিনিয়ত দ্বায়িত্বের কারণে তাদের মধ্যে কথাবার্তা গল্পগুজবসহ বিভিন্ন সামগ্রী হাতের মাধ্যমে আদান-প্রদান হচ্ছে। আমরা সবাই জানি সেনাবাহিনী, বিএসএফ,পুলিশসহ আরো নিরাপত্তাকর্মীরা তাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন কিন্তু এই এনজিও কর্মীদের বিষয়টা মনে হয় কর্তৃপক্ষের ভেবে দেখা উচিৎ।