
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস এবং ২১ আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে ‘মুজিব প্রজন্ম’ কেন্দ্রীয় সংসদ কর্তৃক মোমিন রোডস্থ “প্রিয়া কমিউনিটি সেন্টারে” শোক সভা সংগঠনের সভাপতি সুফিয়ান সিদ্দিকী নিলয়’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কাজী তারেক আহমেদ’র স ালনায় অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত শোক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী।
বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের পিপি ও সাবেক কাউন্সিলর এড. এম এ নাছের, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর জহুর লাল হাজারী। মুখ্য আলোচকের বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট কলামিষ্ট শুকলাল দাশ। সম্মানিত আলোচকের বক্তব্য রাখছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও চউক বোর্ড সদস্য কেবিএম শাহজাহান, ২১নং জামাল খান ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মিথুন বড়–য়া।
প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও চউক বোর্ড সদস্য এম আর আজিম, জহুর আহমদ চৌধুরী ফাউন্ডেশনের পরিচালক এম শরফুদ্দীন চৌধুরী রাজু, মহানগর শ্রমিক লীগ নেতা আবুল হোসেন আবু, সাবেক ছাত্র নেতা ফজলুল কবির সোহেল, ফখরুল আলম রিপন, ৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (সাবেক) মোবারক আলী, মোঃ ইলিয়াস, আলী রেজা পিন্টু, আব্দুর রাজ্জাক, মাহমুদ ইউসুফ মিনার, মোঃ আবু সাঈদ সুমন, অনুপম চৌধুরী মনি, মোঃ সেলিম, এস.ইউ জোবায়ের, মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি একরামুল হক রাসেল, যুগ্ম সম্পাদক অমিতাভ বাবু, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য আবুল মনসুর টিটু, মিন্টু কুমার দে, তুষার ধর,
কবির আহমদ, সহ-সম্পাদক সাব্বির সাকির, ছাত্রনেতা আনিসুজ্জামান আবিদ, ওয়াহিদ বিন ইউনুচ, সাইদুর রহমান সজিব, তৌহিদুল ইসলাম বাবু, মোঃ শামিল চৌধুরী, জয় চক্রবর্ত্তী, আজিজুল হাসান, শরফুদ্দীন জুয়েল, হিমেল চৌধুরী প্রমুখ। সভায় এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলা, বাঙালি জাতীয়তাবাদকে হত্যা করেছে পাকিস্তানী এজেন্ট জিয়াউর রহমান।
এ হত্যাযজ্ঞের মধ্যে দিয়ে তারা চেয়েছিল বাংলাদেশকে নেতৃত্ব শূণ্য জাতি হিসেবে পরিণত করা, কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। তারই ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরতœ শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেদিন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রাণে রক্ষা পেলেও তাঁর শ্রবণ শক্তি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ঐ গ্রেনেড হমালায় আইভির রহমান সহ ২৪ জন নেতাকর্মী শাহাদাত বরণ করেন। প্রধান অতিথি ১৫ ও ২১ আগস্ট হত্যাযজ্ঞ ও হামলার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।