
মোসলেম উদ্দিন
বায়েজিদ থানার ৫০০ শত গজ দূরে আলমগীর সড়কে স্মার্ট জেন্স পার্লার ইউনিট-২ নিয়ে দোকানের জমিদার আতাউর রহমান প্রঃ দুধ বেপারী (৫৫) দোকানের ম্যানেজার মো.সুমনের সাথে হাত করে সুমনকে দোকানের মালিক সাজিয়ে ২য় পক্ষ মো.রিপনের কাছে বিক্রি করে প্রতারিত হয়েছেন বলে থানায় অভিযোগ করেছেন দোকানের মালিক মো.আনোয়ার হোসেন। প্রতারিত হওয়া স্মার্ট জেন্স পার্লার ইউনিট-২ দোকানের মালিক বলেন তিনি আরো বলেন দোকানটি ১মাস পূর্বে আমার সাথে জমিদার আতাউর রহমান প্রঃ দুধ বেপারী সাথে অগ্রীম ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) টাকায় কথা হয় আমি তাৎক্ষণিক ৩০,০০০ (ত্রিশ হাজার) টাকা জমা দিয় কথা থাকে যে বাকী ২০,০০০ (বিশ হাজার) টাকা একমাস পরে বুঝিয়ে দিব।
দোকান বুঝিয়ে নেওয়ার পর প্রায় ছয় লক্ষ টাকা খরচ করে দোকানের ডেকোরেশনের কাজ করি তার পর আমি আমার দোকানের জন্য ম্যানেজার হিসাবে মো.সুমনকে নিয়োগ দিয় তার সাথে আমার একটা দুইশত টাকার স্টাম্পে ডিট হয় যে দোকানে যা লাভ হবে লাভের টাকা সামানে ভাগ হবে এই ভাবে সে একমাস ম্যানেজার হিসাবে কাজ করে কিন্তু ২৮ আগষ্ঠ আমার দোকানে মো.রিপন এসে দোকান বন্ধ করে দেয়। আমি দোকানে এসে জানতে পারি সে নাকি আমার প্রতারক ম্যানেজার মো.সুমন আর প্রতারক জমিদার সুমনকে মালিক সাজিয়ে মো.রিপনের কাছে দোকান বিক্রি করে মো.সুমন কোথায় এখন জানতে চাইলে সে নাকি এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে বলে জানা যায়।
আমি প্রতারক জমিদার আতাউর রহমান প্রঃ দুধ বেপারী ও প্রতারক ম্যানেজার মো.সুমনের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করেন এবং দোকানটি আমার কাছে দ্রুত হস্তান্তর করার প্রশাসনের নিকট দাবি জানান।ঘটনার সত্যতা স্বীকার মো.রুবেল এই ব্যাপারে বলেন দোকানটি হলো মো.আনোয়ার হোসেনের ম্যানেজার রিপন জমিদার আতাউর রহমান প্রঃ দুধ বেপারী সাথে কারসাজি করে মো.আনোয়ার হোসের সাথে প্রতারণা করা হয়েছে একই অভিযোগ দোকানের কাটিং মাস্টার মো.শাহিনের।এই ব্যাপারে অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তা এ.এসআই মো.রুবেলের কাছে জানতে চাইলে তিনি ক্যামরার সামনে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।