
নারায়ণহাট ইউনিয়ন গণগ্রন্থাগারের শুভ উদ্বোধন ৯ অক্টোবর বিকালে গণগ্রন্থাগারের আহবায়ক মাষ্টার আহমদ ছাবেরের সভাপতিত্বে সদস্য সচিব মুহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন সিদ্দিকী ও যুগ্ম সদস্য সচিব মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইনের যৌথ স লানায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে উদ্বোধক ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ সায়েদুল আরেফিন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নারায়ণহাট ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ৩ নং নারায়ণহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হারুন অর রশিদ, ফটিকছড়ি উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ ফজল বারিক,
নারায়ণহাট ইউনিয়ন গণগ্রন্থাগার এর যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব মুহাম্মদ আবু তাহের চৌধুরী, মাষ্টার আবদুল মজিদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড ফটিকছড়ি উপজেলা সমন্বয়ক মাষ্টার মুহাম্মদ নাছির উদ্দীন চৌধুরী, নারায়ণহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ পরিচালনা পরিষদ এর সভাপতি ডা. মুহাম্মদ আহমদ ছাপা, সাবেক ছাত্রনেতা মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, ব্যবসায়ী মুহাম্মদ মুছা সওদাগর, নারায়ণহাট ইউনিয়ন গণগ্রন্থাগার এর আজীবন দাতা সদস্য মাষ্টার মুহাম্মদ খোরশেদুল আলম, মাওলানা শফিউল আলম,
বাবু বিকাশ নন্দী, মাওলানা সৈয়দুল হক, বাবলু বিশ্বাস, মাষ্টার নুরুল আলম আজাদ, আলহাজ্ব মুহাম্মদ হোসেন চৌধুরী, কাজী শাহাদাত হোসেন, মিশু দেব, আল হাসানাইন মডেল মাদরাসার চেয়ারম্যান শাহরিয়াদ ছিদ্দিকী, অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ শাহ্আলম কাদেরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা নিরজন বিহারী দে, বীরমুক্তিযোদ্ধা বাদশা আলম, ইউপি সদস্য মুহাম্মদ আবু তালেব মেম্বার, মুহাম্মদ আলতাফ উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড নারায়ণহাট ইউনিয়ন সভাপতি বীষু শিকদার, সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক,
মাষ্টার মুহাম্মদ হারুন, মাষ্টার মুহাম্মদ বদিউল আলম, নারায়ণহাট ইউনিয়ন গণগ্রন্থাগার অর্থ সচিব মাষ্টার মুহাম্মদ জাহেদুল ইসলাম, নারায়ণহাট বাজার বণিক কল্যাণ সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ নুরন্নবী রোমান। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, এক সময় যে নয়নযুগল মুদ্রিত বর্ণ পাঠ করে প্রশান্তি লাভ করত প্রযুক্তির অপ্রতিরোধ্য বিস্তারের ফলে এখন সে নয়নযুগল আটকে গেছে স্মার্টফোনের এলইডি স্কিনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সর্বগ্রাসী মনকাড়া ব্যাধি হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে, যা মানুষকে সাহিত্যের সেরা সেরা সৃষ্টি থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। অতীত বর্তমান ভবিষ্যতের সেতুবন্ধন হল লাইব্রেরী। কিশোর মনকে সামাজিক ও মানসিকভাবে স্থিতিশীল করতে, মেধার বিকাশ ঘটাতে,
নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করার সক্ষমতা অর্জনে, অব্যক্ত উপলব্ধিকে ভাষায় প্রকাশ করার কৌশল রপ্ত করতে শিক্ষার্থীদের বইমুখি করার জন্য এধরণের গণগ্রন্থাগারের বিকল্প নাই। এতে আরো বক্তব্য রাখেন নারায়ণহাট ইউনিয়ন গণগ্রন্থাগার এর সম্বনয়ক মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, তারেক বিন সালাম, এ্যাড পার্থ নন্দী, মুহাম্মদ জাহেদুল ইসলাম, মুহাম্মদ হাছানুল করিম, মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন, মাষ্টার মুহাম্মদ জাহেদুল ইসলাম, চৌধুরী নোমান বিন খুরশিদ, মুহাম্মদ নাঈম উদ্দিন, মুহাম্মদ মনির হোসেন, মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম,
মুহাম্মদ আরফাত উদ্দিন, মুহাম্মদ ফোরকান উদ্দিন, মুহাম্মদ সাহেদুল ইসলাম, মুহাম্মদ ফজল করিম, মুহাম্মদ ইউনুছ উদ্দিন রুবেল, বীরমুক্তিযোদ্ধা সন্তান শান্তু দে, মুহাম্মদ জামসেদ, মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, মুহাম্মদ জমিরুল হাছান, মুহাম্মদ আমিরুল হাছান, মুহাম্মদ ওসমাণ, মুহাম্মদ আকিব উদ্দিন, মুহাম্মদ পারভেজ উদ্দিন, মুহাম্মদ আলাউদ্দিন, মুহাম্মদ সাইমন, মুহাম্মদ মহিনুল করিম মাসুদ, মুহাম্মদ ইয়াকুব রেজা প্রমুখ।