সম্প্রীতি বাংলাদেশে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দেওয়ায় পেঁয়াজের দাম বেড়ে ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত পেঁয়াজের দাম হাঁকানো হয়েছিল সেসময় সমালোচনার ঝড় ছিল পেঁয়ার কে নিয়ে, কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে চাউলের বাজার পেঁয়াজের বাজার এর মতই লাগামহীন হয়ে গেছে, দিনাজপুরের মিনিকেট চাউল আগে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি করলেও তা এখন ৬০ থেকে ৬৫ টাকা হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতি কেজিতে। এমন দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা বলেন করোনাভাইরাস এর কারণে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে কিন্তু চাউল যে বাংলাদেশের উৎপাদন হয় সে কথা তাদের মাথায় নেই যে জিনিস বাংলাদেশে উৎপাদন হয় সে জিনিস আবার আমদানি-রফতানির প্রশ্ন আসবে কেন?
কয়েকদিন আগেও নতুন চাউলের দাম ছিল ৩৫ থেকে ৪০ টাকার মধ্যেই তা আজকের বাজারে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি প্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে গেছে পেঁয়াজের বাজারের মতো চাউলের বাজার লাগামহীন হয়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না, তাই চাউলের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সাধারণ মানুষের অনুরোধ সরকারকে হস্তক্ষেপ করতে হবে। বাংলাদেশের কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগের অপেক্ষায় থাকে এখন তারা করোনাভাইরাস এর অজুহাত দেখিয়ে চাউলের বাজার উত্যক্ত করতে চাইছে তাই তাদেরকে এই মুহূর্তে দমানো না গেলে পেঁয়াজের মতো পরে সেটি জাতীয় ইস্যু হয়ে দাঁড়াবে।