ছাতক প্রতিনিধি:
মহামারি করোনায় ভাইরাসের আত্রæমনে গোটা পৃথিবী যখন থমতে দাড়িয়েছে। বিশ্বের অর্থনৈতিক চাকা যখন বন্ধের দ্বারপ্রান্তে এ সময় দুনীতিবাজ অবৈধ
টেন্ডার নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন ছাতক সিমেন্ট কারখানা যেন দূর্নীতিবাজদের অভয়ারণ্যে পরিণত হচ্ছে । দেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত এ কারখানার অভ্যন্ডরীণ এসব অনিয়ম-দুর্নীতি যেন দেখার কেউ নেই। এখানে একের পর এক ঘটছে ভয়াবহ গোপনে টেন্ডারবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র সিমেন্ট কারখানায় দেখা দিয়েছে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। জানা গেছে,সিমেন্ট কারখানার অফিস সহকারি।
গোলাম মোস্তফা ও কারখানার সহকারি প্রকৌশলী কামাল আহমদ মাধ্যমে একটি সিন্ডিকেট করে পত্র পত্রিকায় বিঞ্জপ্তি প্রকাশ না করে গোপনের মাধ্যমেই
কারখানার তেলের গোডাউন নিমানের নামে প্রায় ৭ লাখ টাকার অবৈধ টেন্ডার দেয়ায় হয়েছে। অবৈধ টেন্ডার বাতিল করার দাবিতে গত সোমবার সিমেন্ট কারখানার এমডি ও বিসিআইসির পরিচালক ও দুনীতি দমন সিলেট উপ সহকারি পরিচালক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন মফজল এন্টারপ্রাইজের মালিক বাদী হয়েছে।সে অবৈধ
টেন্ডারের বাধাঁ দেয়ায় ঘটনায় তাকে প্রাননাশের হুমকি দেয়ার কথা উল্লেখ্য করেন।
এব্যাপারে সহকারি প্রকৌশলী কামাল আহমদ জানান, তেলের গোডাউন নিমানে টেন্ডার প্রস্ততি চলছে। এ সময় ঢাকা বিসিআইসি’থেকে টেলিফোন আশার পর।টেন্ডার প্রস্ততি এখন স্থগিত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি অস্বীকার করেন। এ অভিযোগটি ধামাচাপা দিয়ে ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে দুনীীতবাজ।সিন্ডিকেট চত্রæরা। দু’সদস্য একটি সংঘবদ্ধ দুর্নীতিবাজ চক্র করোনায় ভাইরাসের কারনে টেন্ডারসহ সবকায্যাত্রম ২৫ এপ্রিল পযর্ন্ত সাধারন ছুটি সামনে রেখে কাজ হচ্ছে এ রকম ভুয়া কাজপত্র জমা দিয়ে লাখ লাক টাকা সিমেন্ট কারখানায় টেন্ডারবাজি নিয়েও চলছে সর্বত্র ব্যাপক তোলপাড় চলছে। এব্যাপারে কারখানা এমডি একান্ত সহকারি খুরশীদ আলম জানান অভিযোগ প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করেছেন।