
দর্শনা প্রতিনিধি,,
চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয়ায় মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে দ্রুত ও সহজে অর্থ প্রদানের লক্ষ্যে ভাতা ভোগীদের নিকট হতে প্রয়জনীয় তথ্য সংগ্রহ অব্যাহত রয়েছে। জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব, এস এম মুনিম লিংকনের নির্দেশনায় উপজেলা সমাজ সেবা অফিস জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা থেকে পরিচালিত প্রত্যেক বয়স্ক, বিধবা, স্বামী নিগৃহীতা ও অসচ্ছল প্রতিবন্ধি ভাতা ভোগীদের নিকট হতে স্ব শরীরে উপস্তিত করিয়া ভাতার টাকা দ্রুত ও সহজে ভাতা ভোগীর নিকট পৌছানোর লক্ষ্যে (G2P প্রকল্পের আওতায় সকল ভাতাভোগীর MIS এ তথ্য এন্টি) করার কার্যক্রম চলছে।
এরই ধারা বাহিকতায় আজ বুধবার ১৯ জুলাই সকাল ১০ টায় আন্দুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদ হলরুম চত্বরে জীবননগর উপজেলা সমাজ সেবা অফিসের তত্বাবধানে উপজেলা সমাজ সেবা, অফিসের ফিল্ড সুপার ভাইজার এনামুল হক উপস্থিত থেকে আন্দুলবাড়ীয়া ইউডিসি উদ্দোক্তা খান তাহের তালাতের প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ১, ২, ৩, ওয়ার্ডের ভাতাভোগীদের নিকট হতে নিজস্ব বা পরিবারের ফোন নম্বর লিখিত ১ কপি ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রতিবন্ধি কার্ডের ফটোকপি ও বই জমা নেওয়া হয়।
যেসব ভাতা ভোগীদের মোবাইল ফোন বা নিজস্ব সিম কার্ড নাই তাদের কাছে সরাসরি মোবাইল সিম কার্ড কোম্পানির প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সুলভ মূল্যে মোবাইলের সিম কার্ড বিক্রয় করা হয়। এ সময় উপস্থিত ভাতাভোগীরা অনেকেই নিজস্ব সিম কার্ড থাকা সত্বেও নতুন সিম কার্ড ক্রয় করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। অনেকে বলেন নতুন সিম কার্ড ক্রয় না করলে ভাতার টাকা আসতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে সেজন্য ইচ্ছে না থাকলেও অধিকাংশ ভাতাভোগীরা নতুন সিম কার্ড ক্রয় করেন। এ বিষয়ে ইউডিসি উদ্দোক্তা খান তাহের তালাত বলেন কাউকে বাধ্য করা হচ্ছে না নিজস্ব মোবাইল নম্বর থাকলে আর নতুন সিম কার্ড ক্রয় করে নম্বর দেওয়ার প্রয়জন নাই।