
নিউজ ডেস্কঃ
একমাত্র বাংলাদেশেই সম্ভব দলিল সৃজনশীল করে, প্রতারনার মাধ্যমে শহীদ মুক্তি যোদ্ধা পরিবার কে সম্পত্তি হইতে উচ্ছেদ করতে চায় স্হানীয় প্রভাবশালী ও তার ভাড়াটে গুন্ডা বাহিনীরা।যার ফলে বিশ(২০) বছর ধরে নিজের বাড়ি ঘরে যেতে পারছেন না ঐ শহীদ পরিবারের একমাত্র সন্তান। স্বামীর ভাগিনা – সুব্রত রঞ্জন সিকদার। সুব্রত সিকদার বর্তমানে চট্টগ্রাম শহরে ১২ নং রাম কৃষ্ণ মিশন লেইন আশখাঁর দিঘীর পশ্চিম পাড়।কোতোয়ালি,চট্টগ্রামে নিয়ে গিয়ে দু’দিন অভুক্ত রেখে পুকুরে মাছ চাষ করবে বলে একখানা ভূয়া দলিল সৃষ্টি করিয়াছেন।
ভাগিনা জোর করে স্হানীয় তার নিজস্ব পেটোয়া বাহিনী দিয়ে হামলা করার প্রেক্ষিতে,শ্রীমতি চায়া রানী আদালতে আশ্রয় নিয়েছেন। উনি ভূয়া ও জাল দলিল বাতিলের জন্য পটিয়া সিভিল কোর্টে এবং উনার উপর বারবার হামলা করার প্রেক্ষিতে চীফ্ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছিলেন। আদালত পিবিআইকে তদন্তে দিয়েছেন। গত ৩/১২/২০ইং তারিখে স্হানীয় গডফাদার সোনাধন মহাজনের নেতৃত্বে ছায়ারানীকে পুকুর থেকে বের করে দিয়ে বাঁশের ঘেরাও দিয়েছে। সে ঘটনা পিবিআই এর তদন্তে উঠে এসেছে।আবার, গত ৮/১২/২০ইং রাত্রে পুকুরের সাইনবোর্ড /পিলার নিয়ে গেছে। সে ব্যাপারে ও আনোয়ারা থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। যাহা আনোয়ারা থানার তদন্তেও রয়েছে।
বাদীনীর কথা হচ্ছে, আমি ন্যায় বিচার চাই।সুব্রত পুকুর পাড়ে দশ (১০) বছর যাবত যায় না।স্হানীয় গডফাদার সোনাধন মহাজনের বারবার নিরীহ – গরীব পরিবারের উপর হামলা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন – শহীদ মুক্তি যোদ্ধার সন্তান শ্রী প্রবাস কান্তি দাস। এইদিকে, শ্রীমতি ছায়া রানী বলেন, আমার ভাগীনা হলে এই কাজ করতে পারতো না।আমার স্বামীর ভাগীনাই করে ফেলছে।এই কথা গুলো নিজ হাতে লিখিত আকারে এবি টিভি কে জানিয়েছেন, শহীদ মুক্তি যোদ্ধা শুধীর রঞ্জন দাস এর একমাত্র সন্তান শ্রী প্রবাস কান্তি দাস।