বঙ্গবন্ধু একাডেমি কেন্দ্রীয় কমিটি আয়োজিত ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জলন ও সমাবেশে বক্তারা বলেছেন ২৫ মার্চ গণহত্যার আত্মস্বীকৃত খুণী ও দোসররা এখনো বাংলার মাটিতে তাদের অবস্থান জানান দিয়ে রাজনীতি পরিচালনা করে যাচ্ছে উল্লেখ করে বক্তারা আরও বলেন, গণহত্যায় জড়িত খুণীদের জরুরী ভিত্তিতে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির দাবি জানান। বক্তারা বলেন, বাঙালি জাতি ঘৃণা জানানোর জন্য ৭১’র খুণী ও দালালদের তালিকা প্রস্তুতি করে জাতির সামনে উম্মোচন করার আহ্বান জানিয়ে বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী চক্র দেশে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি
করে উন্নয়শীল বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা নস্যৎ করতে চায়। বাংলাদেশকে যুদ্ধাপরাধীমুক্ত করে কলংকমুক্ত হতে হবে। বক্তারা বলেন, বিএনপির-জামাত স্বাধীনতা চায়নি এবং এখনো এরা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করার ষড়যন্ত্রের লিপ্ত আছে। বক্তারা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করার আহবান জানান এবং ঐতিহাসিক গণহত্যা দিবসকে আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানান। বঙ্গবন্ধু একাডেমি কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব ফজল আহমদ এর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক আলি আহমেদ শাহিনের স ালনায় প্রধান
অতিথি ছিলেন, চবি’র কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সেকান্দর চৌধুরী। প্রধান বক্তা ছিলেন চবি’র পালি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. জিনোবোধি ভিক্ষু। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবুল হাসান, সাংবাদিক সুজিত কুমার দাশ। বক্তব্য রাখেন জাসদ নেতা ভানুরঞ্জন চক্রবর্ত্তী, সুযশময় চৌধুরী, লায়ন এ.কে. জাহেদ চৌধুরী, সৈয়দ দিদার আশরাফী, হেফাজত ইসলাম চৌধুরী, ব্যাংকার ফাতেমা আক্তার, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম খান, সন্তোষ কুমার নন্দী, তপন দস্তীদার, এড. আশুতোষ দত্ত নান্টু, প্রণবরাজ বড়–য়া, মোহাম্মদ
লিপ্টন, মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা এস.এম. নুরুল আমিন, মুক্তিযোদ্ধা মিনু রানী দাশ, সোমা মুৎসুদ্দী, রুমপি চৌধুরী, মৃদুল কান্তি বড়–য়া, কবি সজল দাশ, মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা এস.এম. আবু তাহের, ইউনুচ মিয়া, মাওলানা মোঃ মহিউদ্দিন আল কাদেরী, লাবলু চক্রবর্ত্তী, নাসির হোসেন জীবন, হারুন রশিদ, ওসমান জাহাঙ্গীর, আসিফ ইকবাল, এ কে এম মুজিবুর রহমান, ইমরান সোহেল, চন্দন পালিত, কাজী আইয়ুব, সমীরণ পাল, মারূপ আহমেদ, গোলাম শরীফ, দিলীপ হোড়, নুর হুদা, ও ইকবাল হোসেন প্রমুখ।