ছাতক প্রতিনিধি:
ছাতকের দক্ষিণ খুরমা ইউনিয়নে ভিজিএফের ৩৫জনের চাল আত্মসাৎ করায় এক ইউপি মেম্বার কে জনতার গনধোলাই দিয়ে চেয়ারম্যানের হাতে তোলে দেয়া হয়েছে।
এ ঘটনা নিয়ে উপজেলাজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।জানাযায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ত্রাণ শাখা থেকে দুস্থ ও হতদরিদ্র ব্যক্তি/পরিবারের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য দক্ষিন খুরমা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন অনুকূলে ২৮ দশমিক ৬০০ টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়। যা ১৮শ’৫৯জন ব্যক্তি মাঝে বিতরণ কথা ছিল।
৮ ওয়াডে শান্তি পুনভাবে বিতরন করা হলে ৯নং ওয়ার্ডে পুরাখাটি ও আধনহালি গ্রামে ১৮০জন ব্যক্তি নামে তালিকা ভিজিএফ চাল বিতরন করতে গিয়ে ১শ’৩৯জন ব্যক্তি দেয়ার পর ইউপি গোদামে ভিজিএফ চাল ৩০ থেকে ৩৫জনের আগে সংকট পড়ে ভিজিএফ চাল নেই । ঘটনা সুত্রে যানা যায়-আধনালী ও পুরাখাটি গ্রামের ৩০ থেকে ৩৫ জন কাডধারীদের চাউল, একই ওয়ার্ডের মেম্বার এমরান আহমদ বিক্রি করেন, চেচান বাজারের চাউল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনের কাছে স্থানিয় জনতা ও ইউনিয়নের সচিব ও গ্রাম পুলিশ দেখলে এমরান আহমদ কে হাতে নাতে ধরেন
এই বিষয় চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বিরের কাছে অভিযোগ আসলে গঠনা সুত্রে তিনি চুটে যান, গঠনা ক্রমে জনতার উপস্তিতে চাউল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন গঠনা সত্যতা শিকার করেন।এ ঘটনা নিয়ে চেচান বাজারে একটি ফামেন্সীতে মেম্বার ও চেয়ারম্যানকে নিয়ে এলাকাবাসি বিরোধ নিস্পতির লক্ষ্যে উপস্তিত সময় মুক্তিযোদ্ধা লাল মিয়ার ফামেন্সীতে উপজেলার ভাইন্স চেয়ারম্যান আবু শাহাদাত মোহাম্মদ লাহিন , আইনজীবি শাহাবুদ্দীন , বাদল আহমদ মেম্বার, মুহিবুর রহমান জাহাঙ্গীর, চেচান গ্রামে বিশিষ্ট মুরবী এলাচ মিয়া ও লাল মিয়ার মধ্যস্বতার মাধ্যমে
ভিজি এফ চাল চুরি ঘটনার কথা এমরান মেম্বার শিকার করলে চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বিরের কাছে এমরান কে ক্ষমা চাওয়ানো হয়। এঘটনা নিশ্চিত করেন উপজেলার ভাইন্স চেয়ারম্যান আবু শাহাদাত মোহাম্মদ লাহিন।এব্যাপারে চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বির গণমাধ্যাম কে যানান- ভিজিএফ এর বিতরণের দিন আমার শরীল খারাপ থাকায় বিকাল ৩টার পড় আমি বাড়িতে চলে আসি। দু’জন ইউপি ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার সুহেল মিয়া ও ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার গোলাম ক্বিবরিয়া বাদল তালুকদার কে তিনি চাউল বিতরন করার দায়িত্ব দেন।ইফতারের জন্য তারা চলে গেলে ৯নং
ওয়ার্ডের মেম্বার শাহ মোঃ এমরান আহমদ চেচান বাজারের চাউল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনের কাছে বিক্রি কালে ইউপি সচিব দিপক রঞ্জন দাশ এর চোখে পড়ে ও বাজারেন স্থানীয় জনতা দেখলে চাউল চুর বলে চেচান বাজারে ধাওয়া করে স্থানীয় জনতা, ঘটনার খবর ইউপি সচিব দিপক রঞ্জন দাশ চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বিরের কাছে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে যান, গিয়ে দেখেন স্থানীয় জনতা আটক করে রাখা হয় মেম্বার এমরান আহমদ কে।এ নিয়ে গণমাধ্যেম ফেসবুকে ভুয়া ফেসবুকে হটাও দুনীতি বাচাঁও দক্ষিন খুরমা ও প্রিনসেস খুরমা নামক আইডি দিয়ে আমার জনপ্রিয়তা নষ্ট করা জন্য বিভিন্ন সময় ভুয়া পোষ্ট করে থাকে এসব ভুয়া আইডির বিরুধ্বে আমি আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবো বলে চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বির যানান।