
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় নিহত আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমান ও ২৪জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর আত্ম ত্যাগের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপনে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের উদ্যোগে অদ্য ২১ আগস্ট বিকাল ৩ ঘটিকায় নগরীর বহদ্দার হাট মোড়ে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীরের স ালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তালেব আলী, ইয়াছিন আরাফাত কচি, নাঈম রনি, শাহীন মোল্লা, আ ফ ম
সাইফুদ্দীন, নোমান চৌধুরী, সৌমেন বড়–য়া, আমজাদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক শওকত আলী রনি, খোরশেদ আলম মানিক, সম্পাদক হাসানুল আলম সবুজ, মিনহাজুল আবেদীন সানি, মোঃ বিন ফয়সাল, ওসমান গণি বাপ্পি, উপ সম্পাদক শফিকুল আলম পারভেজ, বোরহান উদ্দিন ফরহাদ, সহ-সম্পাদক কায়সার মোহাম্মদ রাজু, সাব্বির শাকির, হৃদয় মিত্র সুমন, রাহুল দাশ, সদস্য মোস্তফা কামাল, আবুল কালাম আজাদ, মোশরাফুল হক পাভেল, জাকারিয়া হাবিব জাবির, আরফাত রুবেল, মিজানুর রহমান, আবু তৈয়্যব সোহেল প্রমুখ। এসময় চট্টগ্রাম মহানগর
ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বক্তব্যে বলেন, বিভীষিকাময় ২১ আগস্ট বাঙালি জাতির আরেকটি কলঙ্কময় অধ্যায়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী বিক্ষোভ সমাবেশে তৎকালীন বিএনপি জামাত সরকার প্রত্যক্ষ মদদে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্ঠায় গ্রেনেড হামলা চালায়। যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যবহৃত বিশেষ গ্রেনেড আওয়ামীলীগের সমাবেশে ব্যবহৃত
হয়। ৭৫’র ১৫ আগস্ট জিয়াউর রহমানের ইন্ধনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সকলকে হত্যার পর তাদের অসম্পূর্ণ মিশন পূরণ করার লক্ষ্যে তৎকালীন সরকার প্রধান খালেদা, তারেক, নিজামী বাবর গংরা আরেকটি ২১ আগস্ট ঘটিয়ে তাদের মিশন সম্পন্ন করার চেষ্ঠা করে। আওয়ামী লীগ নেতারা মানবঢাল তৈরি করে সেদিন শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে ছিলেন। আজকের এই সমাবেশ থেকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকারী ও তাদের মদদ দাতাকারী সকলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ফাঁসি’র দাবি জানান।