
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগরীর আওতাধীন কলেজ, থানা ও ওয়ার্ড সমূহ কর্তৃক আয়োজিত অদ্য ২৮ আগস্ট বিকেলে ৩টায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে ইতিহাসের বর্বরতম হত্যাকান্ড ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস ও ভয়াল ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদদের স্মরণে শোক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মিথুন মল্লিকের সভাপতিত্বে ও চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়াহেদ রাসেল’র স ালনায় উক্ত শোক সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আব্দুল খালেক, রেজাউল
আলম রনি, মহিউদ্দীন মাহী, সরওয়ার উদ্দিন, শহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মঈন শাহরিয়ার, ধর্ম সম্পাদক মো: সোহেল উদ্দিন, উপ-সম্পাদক ইমরান আলী মাসুদ, মুনির চৌধুরী, রাশেদুল আলম চৌধুরী, হুমায়ুন কবির আজাদ, রায়হানুল কবির শামীম, নাসির উদ্দিন কুতুবী, আব্দুল আহাদ, ইসমাইল হোসেন শুভ, মিজানুর রহমান, সহ-সম্পাদক অরবিন সাকিব ইভান, ওসমান গণি, সাব্বির সাদিক, আবু সায়েম সেতু, গোলাম মুর্তুজা সাকিল, শাহজাহান সাজু, সাজ্জাদ আলী, সদস্য সুজয়মান বড়–য়া জিতু, তানজিরুল হক, কায়সার হামিদ, সৈকত দাশ, আবু সায়েম, ওমর ফারুক
সুমন, ফাহাদ আনিছ, বোরহান উদ্দিন গিফারী, জালাল আহমেদ রানা, ইমতিয়াজ বিরু, নেওয়াজ খান, নুরুল হক মনির, আলাউদ্দিন বাবু, জাহেদ আলম, রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী, শাখাওয়াত হোসেন পেয়ারু, ইফতেখার উদ্দিন, মোস্তফা কামাল, সেজুতি দত্ত পিংকী, আফিয়া আখি, আফিয়া আঞ্জুমান বৃষ্টি, শাহিরা রহমান প্রীতি, জেসি প্রমুখ। এছাড়া উক্ত শোক সভায় উপস্থিত ছিলেন-সরকারী সিটি কলেজ ছাত্রলীগ ও ছাত্র সংসদ, কমার্স কলেজ ছাত্রলীগ, ইসলামিয়া কলেজ ছাত্রলীগ ও ছাত্র সংসদ, চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্রলীগ ও ছাত্র সংসদ, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ছাত্রলীগ ও ছাত্র সংসদ,
বাকলিয়া সরকারী কলেজ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ, প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ, হাজেরাতজু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগ, পোর্ট সিটি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। শোক সমাবেশে বক্তারা বলেন-আগস্ট মাস বাঙালী জাতির ইতিহাসে কলঙ্ক জনক অধ্যায়। ১৯৭৫ সালের হত্যাকান্ডের পরিকল্পনাকারীরাই ২০০৪ সালের একুশে আগস্টের ঘটনা সংঘটিত করে। তারা বঙ্গবন্ধুর শেষ প্রদীপটি নিভিয়ে দেয়ার চক্রান্ত করেছিল। বঙ্গবন্ধুর প্রেমিক বাঙ্গালিরা চক্রান্তকারীদের প্রতিহত করে দেশকে সামনে এগিয়ে নিচ্ছে। তারা বলেন- বঙ্গবন্ধুর রক্তখানি শোধ
করতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে আরো এগিয়ে নিতে হবে। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে শিক্ষা শান্তি ও প্রগতির ধারক-বাহকদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত থাকতে হবে। ছাত্রনেতারা বলেন-বঙ্গবন্ধুর এ বাংলায় খুনী, সন্ত্রাসী ও জঙ্গীদের ঠাই হবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে জঙ্গী, মাদক ও দূর্র্নীতিমুক্ত করতে হবে। বক্তারা আরো বলেন, ১৯৭৫ ও ২০০৪ সনের ঘটনার পেছনে থাকা চক্রান্তকারীদের চিহিৃত করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।