মোসলেম উদ্দিন (ইমন)
সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, শহরে একজন নারী আরেকজন যুবককে নিয়ে গলায় দড়ি বেঁধে মানব কুকুর সাজিয়ে রাস্তার মধ্যে প্রদর্শন করেছেন এতে করে ইসলামী চিন্তাবিদরা বলতেছেন কেয়ামতের আলামত শুরু হয়ে গেছে। একজন পুরুষ মানুষকে কখনোই না রে নিচে মানায় না সে ক্ষেত্রে একজন নারী কিভাবে একজন পুরুষ মানুষকে কুকুর সাজিয়ে দেশের মত একটা রাষ্ট্রের রাখো মানুষের সামনে প্রদর্শন করে এমনই মন্তব্য করেছেন মাওলানা নাসির হোসাইন।গত দুইদিন থেকে এই ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ইন্টারনেট দুনিয়ায় ঘুরতেছে আহলে-সুন্নাত-ওয়াল-জামাত নামের একটি পেইজ এ ছবিগুলো দেখতে পাওয়া গেছে এ পেজের এডমিন যা লিখেছেন তা হুবহু তুলে ধরা হলো।
আখেরি জামানা হয়ত এসে গেছে । এমন ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অতি শীঘ্রই একে বিচারের আইনে আনা হোক। হিউম্যান ডগ এক নারীর হাতে ‘মানব কুকুর’! কি সাংঘাতিক তাইনা? বাংলাদেশে অনেকেই এটার সাথে পরিচিত না। আর ইতিমধ্য মানব কুকুর ছবি ভাইরাল হয়েছে। অনেকে হিউম্যান ডগ শব্দটা নতুন শুনলেন হয়তো। এটা বিদেশি সংস্কৃতি। ট্যাবু। দিন দিন পশ্চিমা সংস্কৃতি আমাদের গ্রাস করছে! ন্যাশনাল জিওগ্রাফি তে ‘ট্যাবু’ প্রোগ্রামটা দেখলে মোটামুটি ধারনা পাবেন। ‘Secret Life of The Human pups’ লিখে ইউটিউবে ডকুমেন্টারি টা দেখতে পারবেন। এ ছাড়াও Life of the Human Pups লিখেও সার্চ করতে পারেন। বাংলাদেশের সমাজে এসব যায়না। কিন্তু কিছু মানুষ এটেনশন শিকার… ভাইরাল হবার জন্য নানান
পন্থা বেছে নেয়। তাই বলে ঢাকার রাস্তায় কোনো পুরুষকে ‘হিউম্যান ডগ’ বানিয়ে নারী হেটে বেড়াবে? আর তবু বলবে নারী নির্যাতিত! আমি এখানে দেখছি পুরুষ নির্যাতিত। নারীবাদিরা কখনো পুরুষ নির্যাতন নিয়ে কথা বলেনা। এই মানব কুকুর বর্তমান বাংলাদেশে পুরুষ নির্যাতনের চিত্র! সবাইকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল.সেই সাথে পশ্চিমা সংস্কৃতি বাংলাদেশকে কতটা গ্রাস করেছে সেটাও।সমাজ গরিবরা নষ্ট করেনা; নষ্ট করে এলিট শ্রেনির সংস্কৃতি আমদানিকারকরা। নিউজটি শুধুমাত্র ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তুলে ধরা হলো এটি ইসলাম কখনো সমর্থন করবে না আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন।