বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগরীর আওতাধীন বিভিন্ন কলেজ সমূহের উদ্যোগে ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়কে কেন্দ্র করে যেকোন ধরনের নাশকতা প্রতিরোধের জন্য এক অবস্থান কর্মসূচী নগরীর প্রেস ক্লাব চত্ত্বরে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের উপ-ছাত্রবৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক ও বাকলিয়া সরকারি
কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম হুমায়ুন কবির আজাদ এর সভাপতিত্বে ও চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ও বাকলিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল আলম চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অবস্থান কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন সাবেক ছাত্রনেতা ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সদস্য জাবেদুল আলম সুমন, সাবেক ছাত্রনেতা ও নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, ইয়াসির আরাফাত, সাবেক সদস্য মিথুন মল্লিক, ওয়াহেদ রাসেল, রেজাউল আলম রনি, আরিফ মঈন উদ্দিন, সুজয়মান বড়–য়া জিতু, মোঃ আবু সায়েম, রায়হানুল কবির শামীম, নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মোঃ শাকিল, মোঃ সরোয়ার উদ্দিন, এম কায়সার উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মঈন শাহরিয়ার, উপ-সম্পাদক মুনির চৌধুরী, নাছির উদ্দিন কুতুবী, ইসমাইল হোসেন শুভ, সহ-সম্পাদক অরবিন সাকিব ইভান, ওসমান গণি, সদস্য সৈকত দাশ, রিদুয়ানুল কবির সজীব, ফাহাদ আনিস, বোরহান উদ্দিন গিফারী, মাঈমুন উদ্দিন রোকন, মোস্তফা কামাল, কাজী শাহরিয়ার তানিক, আমিনুল ইসলাম শাওন, মনির উদ্দিন, সরকারি কমার্স কলেজ ছাত্রলীগ, বাকলিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক কলেজ ছাত্রলীগ ও ছাত্র সংসদ, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ, হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্রলীগ ও ছাত্র সংসদের নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।
উক্ত অবস্থান কর্মসূচীতে বক্তারা বলেন জঙ্গী, সন্ত্রাস ও নাশকতা সৃষ্টি প্রতিরোধ করতে ছাত্রলীগ ভ্যানগার্ডের ভূমিকায় সার্বক্ষণিক দায়িত্বে থাকবে। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দুনিয়া থেকে যারা বিদায় করতে চায় তাদের কোন আস্তানা স্বাধীন স্বার্বভৌম বাংলাদেশে যাতে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রেখে সর্বসাধারণকে সাথে নিয়ে ছাত্রলীগ অতন্দ্র ভূমিকা পালন করবে। ২০০৪ সালের তৎকালীন সরকারের মদদে সংগঠিত গ্রেনেড হামলা ছিল পরিকল্পিত এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবন নাশের প্রচেষ্টা। এই হামলার প্রকৃত নায়কের আড়াল করার জন্য বিগত দিনে জজ মিয়াকে নিয়ে অনেক নাটক মঞ্চত্ব করা হয়। আজ প্রকৃত ঘটনা বিচার রায়ের মাধ্যমে স্পষ্ট হয় যে খুনিদের মদদ দাতারা আইনের কাটগরায় সাব্যস্ত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ঘোষিত রায় অবিলম্বে কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছে ছাত্রলীগ। অবস্থান কর্মসূচী শেষে উচ্চ আদালতের রায়কে সম্মান প্রদর্শন করে এক আনন্দ মিছিল চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব থেকে চেরাগী পাহাড় হয়ে আন্দরকিল্লাহ মোড়ে এসে সমাপ্ত হয়।