
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনে নৌকার প্রার্থী আতাউর রহমানের মনোনয়ন চূড়ান্ত। এ আসনটি পুনরুদ্ধারের জন্য ঘাটাইলবাসী দীর্ঘদিনের দাবি ছিল বিএনপি নতুন প্রার্থীর। সর্বশেষ ধানের শীষের প্রতীকের প্রার্থী কে হচ্ছেন? এ নিয়ে চলছে নানা জল্পনা কল্পনা।চলছে মোননয়ন প্রত্যাশী দৌরযাপ।
ঘাটাইল আসনে বিএনপির দুজনকে দলীয় মনোনয়নের চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠি পাওয়ার পর সাবেক এমপি লুৎফর রহমান খান আজাদ ও টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি কোষাধ্যক্ষ মাইনুল ইসলাম তাদের মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ের বৈধতা পেয়েছেন। অপরদিকে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা শাখার সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আ. রশিদ মিয়ার মনোনয়নও বৈধতা পেয়েছেন।
বিএনপির প্রার্থী চূড়ান্ত না হওয়ায় গণ সংযোগ বাদ রেখে লবিংয়ের ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। অন্যদিকে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আ. রশিদ মিয়ার গণ সংযোগে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তিনি ঘাটাইল ইউনিয়নে সাবেক পাঁচ বার ইউপি চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়র হওয়ায় জনগণের কাছে ক্লিন ইমেজ হিসেবে পরিচিত। তিনি এক সময় টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সক্রিয় নেতা ছিলেন। পরবর্তীতে বঙ্গবীরে কাদের সিদ্দিকীর হাত ধরে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগে যোগদান করেন। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্লিন ইমেজের প্রার্থী হিসেবে এলাকায় তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে।মোননয়ন পেলে এটা তার প্রধান শক্তি হিসেবে কাজে দিবে।
ধানের শীষ প্রতীক সাবেক এমপি লুৎফর রহমান খান আজাদ, জেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ মাইনুল ইসলাম ও ঐক্যফ্রন্ট থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আঃ রশিদ মিয়ার মধ্যে যে কেউ পেতে পারেন বলে মনে করছেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
জানাযায়,আগামি ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে দল ও জোটকে তাদের একক প্রার্থী ঘোষণার তথ্য জানাতে বলেছে নির্বাচন কমিশন।