
শনিবার) সকাল ৮ ঘটিকার দিকে আনোয়ারা কর্ণফুলী ইপিজেডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসের ধাক্কায় ৪ জন গার্মেন্টস কর্মী নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে আরও ৩০ জন
ঘটনাস্থলেই নিহত হন কেএসআই (গার্মেন্টস) কারখানা কাটিং ডিপার্টমেন্টের সুপারভাইজার মো. লতিফ (৪৫) । তার বাড়ি টাঙ্গাইল।
নিহত মহিলা হলেন – হাইলধর ছৈয়দ বাড়ির রেখা ( ২৬) এবং আনোয়ারার সুলতানা রাজিয়া (৩৪) । অপর নিহত ব্যক্তি লোহাগাড়ার চুনতি সাতগড় এলাকার মো. শামসুল হুদার ছেলে মো. ইরফান (২৭)।
আহত বাকি ৩৮ জন হলো, উজ্জল দে (২৯)বাড়ি পটিয়া, তানিয়া অাক্তার (২৪), ইসপিতা চৌধুরী (২৫), জয়া (২৪), রুমা (২৬), রুমকি (২৮), নাহিদা (২২), প্রিয়াংকা (২৪), নুরুজ্জামান (২৩), রহিমা (২৪), সাথী (১৯), কাউসার আকতার (৩০), সুমন কান্তি দে (৩৫), তৌহিদুল হক (৩০), নার্গিস (২৫), লাভলী (১৮), মিতালী(৩০), রাজু বড়ুয়া (৩২), অাইরিন (১৯), চেমন আরা (১৮), ইয়াসমিন (১৮), শামীমা আকতার (২৮), উত্তম চ্যাটার্জি (৪৮), কাকলি(২২), রহিমা আক্তার (২৩), মিনতী (৩৯), শুকলা মজুমদার (১৮), রুবি (৩০) রুবি আকতার (২৫), তানিয়া (২০), আমিন (৩৩), বিশ্বজিৎ কর (৩৭), ফারুক (৪৯) ও তৈয়বা সুলতানা (২০),ময়না আক্তার(১৯)বাড়ি পটিয়া।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, কর্ণফুলী ইপিজেডের ভেতরে সকাল ৮টার দিকে শ্রমিক বহনকারী একটি বাস ( চট্টমেট্র – জ ০৫ – ০৩২৪) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অপর একটি বাস ও দাঁড়িয়ে থাকা শ্রমিকদের চাপা দিলে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৪ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে আরও ২’জনের মৃতু হয় এ ঘটনায় আরও ৩০ জন আহত হন। আহতরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এদিকে দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা ওই বাসসহ তাদের বহনকারী তিনটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় ।
পরিস্থিতি থমথমে হলে কেইপিজেড এর সকল কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের সহযোগিতায় চান উপস্থিত জনতা।