মাহমুদুল হাসান:টাঙ্গাইল প্রতিনিধি;
ভূঞাপুর উপজেলা নির্বাচনে দলীয় পার্থী মনোনয়ন উপলক্ষে আওয়ামীলীগের বর্ধিতসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।আজ ২৬ জানুয়ারি শনিবার সকাল ১০ টায় ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্দোগে এ বর্ধিতসভা অনুষ্ঠিত হয়। ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের আহব্বায়ক ও ভূঞাপুর পৌরসভার মেয়র মাসুদুল হক মাসুদের সভাপতিত্বে ও ভূঞাপুর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান শাহিলুর রহমান তরফদার বদলের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,ফলদা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সাইদুল ইসলাম তালুকদার দুদু,নিকরাইল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মতিন সরকার,অর্জুনা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান
আইয়ুব মোল্লা,গাবসারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনির,অলোয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রহিজ উদ্দিন,গোবিন্দাসী সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম আমিন,পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তারিকুল ইসলাম চঞ্চল,পৌর কাউন্সিল সাওার হোসেন,আনোয়ার হোসেন বিপ্লব,রফিকুল ইসলাম রফিক,শরিফুল আলম সোহেল,আব্দুর রাজ্জাক,সাবেক কাউন্সিলর মাহমুদুল হাসান,উপজেলা আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক এবং আওয়ামীলীগের সকল অঙ্গ সংঘঠনের নেতাকর্মীবৃন্ধ।
বর্ধিতসভায় অনুষ্ঠিত প্রত্যেকটি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি/সম্পাদক ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি/সম্পাদক সকলেই এক বাক্যে আওয়ামীলীগের সকল সদস্য,বক্তব্য এবং শ্লোগানের মাধ্যমে জানান দেন, দাবী মোদের একটাই,উপজেলায় চেয়ারম্যান হিসাবে মোঃ মাসুদুল হক মাসুদ ভাই কে দেখতে চাই ৷উল্লেখ্য: মাসুদুল হক মাসুদ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মোননীত ভূঞাপুর পৌরসভার নির্বাচিত মেয়র এবং কার্যনির্বাহি সদস্য টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগ ও আহব্বায়ক ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ।১৯৬৯ ছাএলীগের পদ লাভ করেন।১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মোননীত পার্থী হাতেম আলী তালুকদার ও বদিউজ্জামান খানের নির্বাচনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহনকারী।১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানের আহব্বানে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহন এবং ১৯৭২ সালে ভূঞাপুর খানা ছাএলীগের নির্বাচিত যুগ্ন সম্পাদক হন।১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে নৃশংস হত্যার প্রতিবাদকারি।যার ফলশ্রচতিতে জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনকালে নির্যাতিত ও তিন বছর কারাবরন ও ১৯৮০ সালে কারাগার থেকে মুক্তিলাভ এবং ইব্রাহীম খাঁ কলেজ ছাএ সংসদের ভিপি নির্বাচিত।১৯৮১ সালে ভূঞাপুর থানা ছাএলীগের নির্বাচিত সভাপতি ও ১৯৮৪ সালে ভূঞাপুর থানা আওয়ামী যুবলীগের ও একই বছর থানা আওয়ামীলীগের যুব বিষয়ক সম্পাদক হন।১৯৯০ সালে ভূঞাপুর
থানা আওয়ামীলীগের নির্বাচিত যুগ্ন সম্পাদন হন।১৯৯৬ সালে ভূঞাপুর থানা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সভাপতি,২০০৩ সালে তৃণমূল পর্যায়ের কাউন্সিলরদের ভোটে ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের নির্বাচিত সভাপতি।২০১১ সালে আওয়ামীলীগের মনোনয়নে বিপুল ভোটের ব্যবধানে ভূঞাপুর পৌরসভার নির্বাচিত মেয়র বর্তমানে ২০১৫ সালে আওয়ামীলীগের মনোনয়নে পুনঃনির্বাচিত মেয়র।