মাহমুদুল হাসান:টাঙ্গাইল প্রতিনিধি;
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক নৌকার মনোনয়ন আমিরুল ইসলাম তালুকদার বিদ্যুত ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন।ভূঞাপুর শহরে এবং উপজেলার চরানঞ্চলসহ প্রত্যেকটি গ্রামে গ্রামে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বিভিন্ন মার্কেটের দোকানদার, রিকশাচালকদের কাছে লিফলেট বিতরণ করে নৌকার পক্ষে ভোট ও দোয়া চাচ্ছেন।এ সময় তিনি বর্তমান সরকারে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড উপজেলা পরিষদের আগামী উন্নয়ন ভাবনা ও পরিকল্পনার চিত্র তুলে ধরেন। এ ধরনের গণসংযোগের ফলে প্রতিটি এলাকায় ভোট উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
ভূঞাপুর উপজেলা মানুষের মাতামতে জানা যায়, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যদি আমিরুল ইসলাম বিদ্যুত নির্বাচনে আসে তাহরে দলমত নির্বিশেষে বিজয়ী করেন৷আমিরুল ইসলাম তালুকদার বিদ্যুতের কর্মী সমর্থকদের দাবি তাকে মনোনয়ন দিলে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন৷ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। স্কুল ছাত্রলীগ, ইউনিয়ন ছাত্রলীগ, উপজেলা ও জেলা ছাত্রলীগের নেতৃত্বের সাথে জড়িত ছিলেন তিনি দীর্ঘদিন।ভূঞাপুর পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান,ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের দুই বার সাধারণ সম্পাদক,ইব্রাহীম খাঁ
সরকারি কলেজের দুইবার সাবেক ভিপি।এছাড়াও সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সব সময়।স্কুল এবং কলেজ জীবনে আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তৃতা এবং বির্তক প্রতিযোগীতায় অসখ্য পুরুষ্কার জিতেছেন তিনি।৯০ দশক পরবর্তীতে প্রতিটি প্রগতিশীল রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহনকারী আমিরুল ইসলাম তালুকদার বিদ্যুত রাজনীতির মাঠে যেমন রয়েছেন অন্যান্য সাধারণ মনোযোগে তেমনি তিনি ভূঞাপুর রাজনীতির মাঠ এবং তার চেনাগন্ডির মধ্যে রয়েছে তার সর্বজন গ্রহনযোগ্যতা।ভূঞাপুর উপজেলা
আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য প্রবীণ ব্যক্তি জনাব আরজু আমিরুল ইসলাম তালুকদার বিদ্যুত প্রার্থী হওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন এই রকম প্রার্থীই আমরা চাই।ইনিই পারবেন ভূঞাপুর কে আধুনিকায়ন করতে।এবং ভূঞাপুর থেকে মাদক,দুর্নীতি ও সন্ত্রাস দূর করতে।জানতে চাইলে বিদ্যুত বলেন, একটি আধুনিক ভূঞাপুর হিসেবে গড়ে তোলাই আমার লোক্ষ্য।ভূঞাপুরকে সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত ভূঞাপুর হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর ১২ অক্টোবর বিএনপি সন্ত্রাসীদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে আমি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত। সেনা
সমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকারের সময় শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করি। ১৯৯৪ সালে সারের দাবিতে পুলিশের গুলিতে নিহতর জন্য ভূঞাপুরে যে দুর্বার আন্দোলনের সূচনা হয়, সেখানে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করি।আমি সব সময় জনগনের উন্নয়ন চাই,জনগনের পাশে থাকতে চাই।এবং তাদের কে সাথে নিয়ে জননেএী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে দেশের উন্নয়নে জোয়ারের সৈনিক হতেচাই।আমি মোননয়ন পেলে এবং নির্বাচিত হলে ভূঞাপুরে জবাবদিহিতা মূলক রাজনীতিরর পরিবেশ তৈরি করবো।