বিশ্বের মানচিত্রে অন্যতম বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে অস্থিত্ব লাভে আমাদের জন্য গৌরবের বিষয়। মুসলমানদের আদর্শিক দিকটি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ইতিহাসে গোড়া থেকেই তারা সুন্নী মুসলমান। এদেশে ইসলাম প্রচার করেছে আল্লাহর ওলী, পীর, ও ওলামায়েকেরামগণ। এদেশে প্রতিটি জেলায় অগণিত অলির মাজার-মসজিদ মাদ্রাসা ইত্যাদি এখনো তাদের অবদানের স্বাক্ষর বহন করছে। তাই সকলকে হিংসা, বিদ্বেষ, আত্মাহংকার পরিহার করে সর্বস্তরের সুন্নিয়ত প্রতিষ্ঠা করতে হলে চাই অসাধারণ ত্যাগ ও সচেতনতা। গত ১৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার চন্দনাইশ মধ্যম কাঞ্চননগরে সাবেক মেম্বার সমাজসেবক মরহুম আলহাজ্ব ফয়জুল আহমদ, গোলবাহার খাতুন ও সাজেদা সায়মা’র ইছালে সাওয়াব উপলক্ষে পবিত্র খতমে বোখারী ও ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) মাহফিলে
বক্তারা উপরোক্ত মন্তব্য করেন। পীরে তরিকত আলহাজ্ব শাহসুফি ফয়েজ বিল্লাহ সুলতান পুরীর সভাপতিত্বে আলহাজ্ব মাওলানা জহুরুল আলম জেহাদীর পরিচালনায় মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা মুফতি আহমদ হোসাইন আলকাদেরী, আহলে সুন্নাত ওয়াল জমাআত চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি অধ্যক্ষ আল্লামা শাহ খলিলুর রহমান নিজামী, চন্দনাইশ উপজেলার প্যানেল চেয়ারম্যান মাওলানা সোলায়মান ফারুকী, পীরে তরিকত আল্লামা মুফতি মঈনুদ্দীন নুরী ছিদ্দিকী, আহলে সুন্নাত ওয়াল’জমাআত চন্দনাইশ উপজেলার সভাপতি পীরজাদা খাজা মোবারক আলী,
সাধারণ সম্পাদক পীরজাদা আল্লামা মুফতি আশেকুর রহমান হাফেজ নগরী, অধ্যক্ষ মাওলানা আমিনুর রহমান, আহমদ রেজা নক্শবন্দী, উপাধ্যক্ষ সিরাজ উদ্দিন তৈয়্যবী, শামসুল আলম সিদ্দিকী, মাওলানা নুরুল ইসলাম জোহাদী, অধ্যক্ষ আবুল কাশেম আনসারী, মাওলানা আবুল কালাম আমিরী, আহমদ হোসাইন জেহাদী, মাওলানা আব্দুল গফুর, মোক্তার আহমদ শিবলী, কাজী আমিন উল্লাহ, ফয়েজ উল্লাহ খতিবী, সোহেল উদ্দিন আনসারী, মাওলানা ইউসুফ জিলানী, নাসির উদ্দিন, জমির উদ্দিন, মোঃ আবুল ফজল, আবুল বশর, মতিউর রহমান কাজেমী প্রমুখ। পরে মিলাদ, কিয়াম, আখেরী মুনাজাত শেষে সবার মাঝে তবারুক বিতরণ করা হয়।