
আগামীকাল (১ এপ্রিল) থেকে শুরু হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা এবছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৩০৯ জন।সূচি অনুযায়ী, ১ এপ্রিল থেকে ১১ মে হবে তত্ত্বীয় পরীক্ষা। আর ১২ থেকে ২১ মের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ করতে হবে। প্রতি বছরের মতো এবারও প্রথমে বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) ও পরে
সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সকালের পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা ও বিকেলের পরীক্ষা ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।পরীক্ষা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে এবং নকলমুক্ত পরিবেশে এবং প্রশ্নফাঁস রোধে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বেশ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।এরমধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫০ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৭৮
হাজার ৪৫১ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ২৪ হাজার ২৬৫ জন। মোট কেন্দ্র সংখ্যা ২ হাজার ৫৮০টি।পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে সব পরীক্ষার্থীকে আবশ্যিকভাবে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করে আসন গ্রহণ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থী এরপর পরীক্ষা কেন্দ্রে আসলে রেজিস্ট্রারে নাম, ক্রমিক নং ও দেরিতে আসার কারণ উল্লেখ করতে হবে। দেরিতে
আসা পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রতিদিন কেন্দ্র সচিব সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে জানাতে হবে।কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ব্যতীত পরীক্ষা কেন্দ্রে অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ ফিচারফোন ব্যবহার করতে পারবেন।পরীক্ষা
চলাকালীন পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারীদের মোবাইল, মোবাইল ফোনের সুবিধাসহ ঘড়ি, কলম এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যবহারের অনুমতিবিহীন যে কোনো ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে; নির্দেশ
অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, বিজি প্রেসে প্রশ্নপত্রের প্যাকেটে গতানুগতিক কাগজের খামের পরিবর্তে অধিকতর নিরাপত্তা বিশিষ্ট অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল খাম ব্যবহার করা হয়েছে।