
ইসলামের ইতিহাসে শবে মেহরাজের ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। মহানবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই রাতেই আরশে আজীমে মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এর একান্ত সান্নিধ্য লাভ করেছেন। এই বরকতময় রাত্রীতেই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ব-শরীরে সপ্ত আসমান, বেহেস্ত, দোযখ প্রত্যক্ষ করে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভের পর অতি অল্প সময়ের মধ্যেই পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তন করেন। প্রিয় নবীজীর মেরাজ আল্লাহর মহিমা ও কুদরতের বহিঃপ্রকাশ এবং মহানবীর জীবনের সবচেয়ে বড় মুজিযা ও ঐতিহাসিক ঘটনা। এর গুরুত্ব
যথাযথভাবে উপলব্ধি করে মেনে চলতে পারাতেই মুসলমানের জীবনে শান্তি নিহীত। মেরাজের সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার পান্জাগানা নামাজের প্রতি আমাদের অধিক যতœশীল হতে হবে। এটাই পবিত্র মেহরাজ শরীফের শিক্ষা। আজ শবে মেহরাজ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।পবিত্র লাইলাতুল মেহরাজ উপলক্ষ্যে হযরত শাহ ছুফি আমানত খান (রহঃ) ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দরগাহ শরীফ মসজিদে পবিত্র কোরআন খতম, খতমে খাজেগান, মিলাদ শরীফ ও দিনটির তাৎপর্য নিয়ে অদ্য ৩ এপ্রিল বাদে আছর এক আলোচনা সভা আওলাদে পাক ও
দরগাহ শরীফের সাজ্জাদানশীন শাহ ছুফি আলহাজ¦ শাহজাদা সৈয়দ বেলায়েত উল্লাহ খান আল হাসানী (ম.জি.আ)’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। আওলাদে পাক, শাহজাদা সৈয়দ হাবিব উল্লাহ খান মারুফ শাহের স ালনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট কলামিষ্ট মোঃ সাহাব উদ্দীন হাসান বাবু, শাহজাদা সৈয়দ আরিফ উল্লাহ খান তাইফ, ব্যাংকার কামরুজ্জামান কায়সার,
ইঞ্জিনিয়ার মোঃ লেয়াকত আলী, প্রফেসর মোঃ মুজিবুল হক, ব্যবসায়ী মোঃ সালাহউদ্দিন খলিফা, মাওলানা মোঃ আবদুল্লাহ আল লোকমান, মাওলানা মোঃ নেজামউদ্দিন প্রমূখ।শেষে মুনাজাত পরিচালনা করেন, আওলাদে পাক ও দরগাহ শরীফের সাজ্জাদানশীন শাহ ছুফি আলহাজ¦ শাহজাদা সৈয়দ বেলায়েত উল্লাহ খান আল হাসানী (ম.জি.আ)।