
নিউজ ডেস্ক:
রান্নায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রণে আনতে বাংলাদেশ সরকার প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক হয়ে পড়ায় তুরস্ক থেকে আমদানি করতে হয়েছে পেঁয়াজ। পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় দীর্ঘ কয়েক দিন ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে বড় কোন পিঁয়াজের চালান খালাস হয়নি। কিন্তু তুরস্ক থেকে আসার পর আজ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস হবে ৮০০ টান পিঁয়াজ। পেঁয়াজের দাম বাড়ার পর চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত বড় একটি চালান খালাস হবে আজ। প্রতিকেজি প্রায় ৩৮ টাকা খরচ পড়েছে এসব পেঁয়াজের আমদানিতে । অন্যান্য
খরচসহ তাঁরা সরকারের সরবরাহ প্রতিষ্ঠান টিসিবিকে (ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ) ৪২ টাকা দরে এই পেঁয়াজ দেবেন। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে পেঁয়াজের বাজারদর স্বাভাবিক হয়ে যাবে— শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সহিদুল ইসলাম এমন আশ্বাস দিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর আইডিইবি ভবনে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে নিজস্ব দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি এ আশ্বাস দেন। মহাপরিচালক বলেন, ‘আজ (গতকাল মঙ্গলবার) রাতে চট্টগ্রাম বন্দরে ৮০০ টন পেঁয়াজ খালাস হবে, যা টিসিবির কাছে ৪২ টাকা দরে
বিক্রি করা হবে। এসব পেঁয়াজ সামান্য লাভে বিক্রি করা হবে।’ তিনি জানান, সরকারের অনুরোধে দেশের বড়মাপের আমদানিকারকদের আমদানি করা পেঁয়াজ দু-এক দিনের মধ্যে দেশে এসে পৌঁছবে। এভাবে বাজার চাহিদার তুলনায় বেশি পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে দেশের বাজারে আসবে। এসময় তিনি আরও বলেন কয়েক দিনের, মধ্যে পেঁয়াজের বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে ইতিমধ্যে পাকিস্তান থেকেও পিঁয়াস আসতে শুরু করেছে। তুরস্ক থেকে আসতেছে তাহলে আমাদের বাজারে আর, পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক থাকবেনা স্বাভাবিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।